★ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমী সিলেটের তত্বাবধানে উভয় জগতের সফলতা, স্বনির্ভরতা, বহুমুখী কর্মদক্ষতা,উদ্যোক্তা, আচরণ ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তনের লক্ষে উক্ত ট্রেনিংয়ের তুলনা নেই।
বিশেষ করে সিলেট শাখার ট্রেনিংটা তুলনামূলক অনেক ভাল। দক্ষ মেধাবী আন্তরিক প্রশিক্ষকগণের চমৎকার আলোচনা ট্যাকনিকেল ও অনেক বিষয়ে প্রাক্টিকেল শিক্ষাদানের যে অপূর্ব দৃষ্টান্ত সাধারণত একসাথে নিত্য অতিপ্রয়োজনের বিষয়গুলো প্রশিক্ষণ তেমন পাওয়া যায়না।
বিশেষ করে মাওলানা শাহ নজরুল ইসলাম সাহেব,মাওলানা নাসিরুদ্দিন খান সাহেব, কৃষিবিদ জনাব মোশাররফ সাহেব,কৃষিবিদ জনাব আনওয়ারুল কাদির সাহেব, জনাব মুমিনুল হক,ডা: আব্দুর রহমান মিরাজ,ডা: আব্দুর রহমান মানিক, জনাব তাজুল ইসলাম,জনাব নোমান স্যার সহ অনেকেই অনেক অনেক অমায়িক বিচক্ষণ ও আন্তরিক। তাদের সকলের জন্য মনথেকে ভালবাসা ও মোবারকবাদ। আল্লাহ তাদের উত্তম বদলা দিন। ট্রেনিংটা ৪৫ দিন ব্যাপী, প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪/৫ টা। ট্রেনিং শেষে ৮টি বিষয়ের উপর লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা হয়। আমরা ৭ জেলায় ১০০ জন প্রশিক্ষণার্তী ছিলাম।
আলহামদুলিল্লাহ অধম এ+ গ্রেডে উন্নিত হই।
★ উত্তীর্ণদের সরকার স্বীকৃত সার্টিফিকেটও দেয়া হয়। যা দিয়ে চাইলে আপনি ফার্মেসীও খুলতে পারেন কোন বাধা বিপত্তি থাকবে না।
★ প্রত্যেক মসজিদের ইমাম সাহেবরা সুযোগ করে ট্রেনিংটা করা খুবই প্রয়োজন।
★ প্রশিক্ষণ সমাপ্তি পরবর্তি আরো দুইদিন জাতিসংঘের শাখা সংস্থা ইউনিসেফের দেশ ও দশের কল্যাণে জরুরি আরেকটি প্রশিক্ষণ শেষে মান নির্ণয়ের ভিত্তিতে একটি সার্টিফিকেটও প্রদান করা হয়।


আমাদের এ ব্যাচটা বাংলার ইতিহাসে চির স্মরণীয় করে রাখার মত। কারণ জুলাই মধ্যখানে শুরু হয়, যা দীর্ঘদিনের ফ্যাসিষ্ট সরকার পতনের ছাত্র-জনতা অভুত্থানের শুরুলগ্ন, যার বাস্তবিক অনেক কিছুর সাক্ষী অধম। যেহেতু প্রতিদিন মসজিদ থেকে যাওয়া আসা করতাম,সেই সুবাধে আন্দোলস্ত প্রধান পয়েন্টগুলোর বুক চিরে যেতে হতো।
এই কন্টেন্ট শেয়ার করুন: